

টিকা উৎপাদনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য সহযোগিতা চান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:২৫ এএম, ২৯ মে,শনিবার,২০২১ | আপডেট: ০৯:০৪ এএম, ১ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২৩

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) জন্য কোভিড-১৯ টিকা এবং অন্যান্য জীবন রক্ষাকারী ওষুধ উৎপাদনের জন্য আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা কামনা করেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এলডিসি দেশগুলো যাতে ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য জীবনরক্ষাকারী ওষুধ উৎপাদন করতে পারে, সে লক্ষ্যে প্রযুক্তির অর্থবহ হস্তান্তর, বাণিজ্যের জন্য সহায়তা এবং মেধাস্বত্ত্ব অধিকারের থেকে অব্যাহতি প্রদান করতে হবে।’
আজ শুক্রবার ঢাকায় প্রাপ্ত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দফতরে এক ভার্চুয়াল বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
এলডিসির জন্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক সংযুক্তি বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনায় ড. মোমেন প্রধান বক্তা ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলডিসি থেকে উত্তরণের সহায়তা প্রদানের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি এলডিসি থেকে উত্তরণের পরেও ১২ বছর এলডিসির বিশেষ সুবিধা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
এ ছাড়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলডিসি দেশগুলোর সহজ ও টেকসই উত্তরণে সহযোগিতার জন্য জাতিসংঘের সদস্য-উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
মোমেন বলেন, ২০১১ সালে ইস্তাম্বুল ঘোষণায় বিশ্ব বাণিজ্যে এলডিসি দেশগুলোর অবদান এক দশকে দ্বিগুণ করার কথা বলা হলেও গত দশ বছরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আরও কমেছে।
এ ছাড়া এলডিসির সুবিধার্থে বাণিজ্য ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা চুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোভিড-১৯ চলমান মহামারি এবং এলডিসির অর্থনীতিতে এর প্রভাবের কথা উল্লেখ করে বলেন, এ ক্ষেত্রে বাণিজ্য সহায়তা এলডিসির জন্য সহায়ক হতে পারে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) জন্য কোভিড-১৯ টিকা এবং অন্যান্য জীবন রক্ষাকারী ওষুধ উৎপাদনের জন্য আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা কামনা করেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এলডিসি দেশগুলো যাতে ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য জীবনরক্ষাকারী ওষুধ উৎপাদন করতে পারে, সে লক্ষ্যে প্রযুক্তির অর্থবহ হস্তান্তর, বাণিজ্যের জন্য সহায়তা এবং মেধাস্বত্ত্ব অধিকারের থেকে অব্যাহতি প্রদান করতে হবে।’
শুক্রবার ঢাকায় প্রাপ্ত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এক ভার্চুয়াল বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
এলডিসির জন্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক সংযুক্তি বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনায় ড. মোমেন প্রধান বক্তা ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলডিসি থেকে উত্তরণের সহায়তা প্রদানের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি এলডিসি থেকে উত্তরণের পরেও ১২ বছর এলডিসির বিশেষ সুবিধা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
এ ছাড়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলডিসি দেশগুলোর সহজ ও টেকসই উত্তরণে সহযোগিতার জন্য জাতিসংঘের সদস্য-উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
মোমেন বলেন, ২০১১ সালে ইস্তাম্বুল ঘোষণায় বিশ্ব বাণিজ্যে এলডিসি দেশগুলোর অবদান এক দশকে দ্বিগুণ করার কথা বলা হলেও গত দশ বছরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আরও কমেছে।
এ ছাড়া এলডিসির সুবিধার্থে বাণিজ্য ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা চুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোভিড-১৯ চলমান মহামারি এবং এলডিসির অর্থনীতিতে এর প্রভাবের কথা উল্লেখ করে বলেন, এ ক্ষেত্রে বাণিজ্য সহায়তা এলডিসির জন্য সহায়ক হতে পারে।