১২ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা দিতে ডব্লিউএইচওর অনুমোদনের অপেক্ষা - স্বাস্থ্যমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:১৮ এএম, ৭ সেপ্টেম্বর,মঙ্গলবার,২০২১ | আপডেট: ১০:১৭ পিএম, ৬ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২৪
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে যাওয়ায় সারাদেশে কোভিড-১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোর অধিকাংশ বেড ফাঁকা হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
জাহিদ মালেক বলেন, সারাদেশে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সবমিলিয়ে ১৭ হাজার বেড ছিল। এখন সেখানে ১২ থেকে ১৪ হাজার বেডই খালি হয়ে গেছে। যার মধ্যে ঢাকায় ৭৫ ভাগ খালি হয়েছে। করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ার এগুলো খালি হয়েছে। খালি হওয়া এই বেডগুলো ক্যান্সারসহ সাধারণ রোগীদের জন্য দেয়া হবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এ মাস থেকে করোনা প্রতিরোধী টিকা দেয়ার কার্যক্রম আরও বেগবান হবে। এ মাসে আড়াই কোটি টিকা পাওয়া যাবে। এর মধ্যে দুই কোটি সিনোফার্মের এবং বাকি ৫০ লাখ ফাইজারের টিকা আসবে। শিশুদের টিকা দেয়ার প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১২ বছর বেশি বয়সী শিশুদের টিকা দেয়ার ব্যাপারে ডব্লিউএইচওর অনুমোদনের অপেক্ষা করা হচ্ছে। কোনও দেশেই তারা এর (শিশুদের টিকা দেয়ার) অনুমোদন দেয়নি। যেসব দেশ দিচ্ছে তারা নিজেদের মতো করেই দিচ্ছে। এ ব্যাপারে টেকনিক্যাল কমিটির (কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটি) অনুমোদনেরও প্রয়োজন আছে।
১২ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা দিতে ডব্লিউএইচওর অনুমোদনের অপেক্ষা : ১২ বছরের বেশি বয়সীদের করোনাভাইরাসের টিকা দিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) অনুমোদনের অপেক্ষা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, টিকা দেয়ার কার্যক্রম এ মাস থেকে আরও বেগবান হবে। এ মাসে আড়াই কোটি টিকা পাওয়া যাবে।
মন্ত্রী বলেন, ১২ বছরের বেশি বয়সী যারা আছেন তাদের টিকা দেয়ার ব্যাপারে ডব্লিউএইচওর অনুমোদনের অপেক্ষা করা হচ্ছে। কোনো দেশেই এর অনুমোদন দেয়া হয়নি। যেসব দেশ দিচ্ছে তারা নিজেদের মতো করেই দিচ্ছে। এ ব্যাপারে টেকনিক্যাল কমিটির অনুমোদনেরও প্রয়োজন আছে। জাহিদ মালেক জাজান, এ মাসে যে আড়াই কোটি টিকা আসবে। এর মধ্যে দুই কোটি আসবে সিনোফার্মের, বাকিটা ফাইজারের।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালে ১৭ হাজার বেড ছিল, এখন সেখানে সারাদেশে ১২ থেকে ১৪ হাজার বেড খালি। ঢাকায় ৭৫ ভাগ খালি আছে। করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ায় এগুলো খালি হয়েছে। এগুলো ক্যান্সারসহ সাধারণ রোগীদের জন্য দেয়া হবে।